শেষবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল ভারত। মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে। তারপর দশ-দশটা বছর কেটে গিয়েছে। আইসিসি ট্রফি জয় আর হয়নি। নেতৃত্বে কোহলি থেকে রোহিত শর্মা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে ভারত। তবে একদশকের ট্রফি ব্যর্থতা ঘোচেনি ভারত।
রোহিত শর্মারা টানা দশটা ম্যাচ জিতে খেলতে নেমেছিল ফাইনালে। আর ফাইনালেই ল অফ এভারেজের স্বীকার হয়ে গড়পড়তা ক্রিকেট উপহার দিল ভারত। তাতেই স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা চেপে বসছে। ট্র্যাভিস হেড একার হাতে খতম করে দিয়েছেন ভারতের বিশ্বজয়ী হওয়ার স্বপ্ন। স্লো পিচে ২৪০ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট খাড়া করেও শেষ রক্ষা করতে পারেনি ভারত। প্ৰথম তিন উইকেট হারিয়ে অজিরা ধুঁকছিল।
তবে ট্র্যাভিস হেড-মার্নাস লাবুশেনে জুটি ভারতকে ছিটকে দেয় ম্যাচ থেকে। জয়ের জন্য যখন বাকি মাত্র ২ রান সেই সময়েই আউট হয়ে যান হেড। দুর্ধর্ষ শতরান করে। আর অস্ট্রেলিয়া উইনিং স্ট্রোক নেওয়ার পরেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা আবেগে আক্রান্ত হন। বিশ্বকাপ জয়ের একদম শেষ প্রান্তে এসে এভাবে স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা আর নিতে পারেননি রোহিত-বিরাটরা।
তবে ট্র্যাভিস হেড-মার্নাস লাবুশেনে জুটি ভারতকে ছিটকে দেয় ম্যাচ থেকে। জয়ের জন্য যখন বাকি মাত্র ২ রান সেই সময়েই আউট হয়ে যান হেড। দুর্ধর্ষ শতরান করে। আর অস্ট্রেলিয়া উইনিং স্ট্রোক নেওয়ার পরেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা আবেগে আক্রান্ত হন। বিশ্বকাপ জয়ের একদম শেষ প্রান্তে এসে এভাবে স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা আর নিতে পারেননি রোহিত-বিরাটরা।
চলতি বিশ্বকাপই হয়ত ভারতের দুই সুপারস্টারের শেষ বিশ্বকাপ। আর হয়ত বিশ্বকাপের আঙিনায় পা পড়বে না মহম্মদ শামিরও। ভারত হেরে যাওয়ার পরেই চোখে জল নেমে এল রোহিত শর্মার। গোটা টুর্নামেন্ট জুড়েই অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা নিয়ে খেলে এসেছেন। রবিবারও কঠিন পিচে ৩১ বলে ৪৭ করে ভারতকে বড় রানের পাটাতন এনে দিয়েছিলেন। যা কাজে লাগাতে পারেনি ব্যর্থ ভারতের মিডল অর্ডার। বিশ্বকাপের এক সংস্করণে সবথেকে বেশি রান করা ক্যাপ্টেনদের তালিকায় তিনি আপাতত শীর্ষে। মাঠ ছেড়ে বেরোনোর সময় কান্নায় ভেঙে পড়লেন তিনি।