10 May, 2024
10 May, 2024

Odisha: স্ত্রীর সামনেই বিয়ের জন্য চাপ প্রেমিকার, দম্পতি যা করল…

Odisha Crime: শনিবার সকালে মুরুমডিহি গ্রামের এক যুবক, গ্রাম সংলগ্ন জঙ্গলের ভিতর একটি তেঁতুল গাছের গোড়ায় রক্ত দেখতে পেয়ে গ্রামবাসীদের জানিয়েছিলেন। পরে গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে ওই এলাকার মাটি খুঁড়ে এক যুবতীর বেশ কিছু কাটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পেয়েছিল। তিলাবতীর বাবা-মাকে ডেকে পাঠিয়েছিল পুলিশ। তাঁরা এসে মুখ থেকে দেহটি তাঁদের মেয়ের বলে শনাক্ত করেন।

By Channel 24 Now

ভুবনেশ্বর: ২১ বছরের এক যুবতীকে হত্যা করে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে কাটার অভিযোগে, শনিবার এক দম্পতিকে গ্রেফতার করল ওড়িশা পুলিশ। তার আগে, ওড়িশার নবরংপুর জেলার গোনা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত মুরুমডিহি গ্রামের কাছে এক জঙ্গল থেকে ওই যুবতীর দেহের ৩০টি টুকরো উদ্ধার করেছিল পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, এরপরই মৃত যুবতীর বাবা-মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়। এর পিছনে এক ত্রিকোন প্রেমের কাহিনি রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

শনিবার সকালে মুরুমডিহি গ্রামের এক যুবক, গ্রাম সংলগ্ন জঙ্গলের ভিতর একটি তেঁতুল গাছের গোড়ায় রক্ত দেখতে পেয়ে গ্রামবাসীদের জানিয়েছিলেন। পরে গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে ওই এলাকার মাটি খুঁড়ে এক যুবতীর বেশ কিছু কাটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পেয়েছিল। তিলাবতীর বাবা-মাকে ডেকে পাঠিয়েছিল পুলিশ। তাঁরা এসে মুখ থেকে দেহটি তাঁদের মেয়ের বলে শনাক্ত করেন।

তাদের বয়ান অনুযায়ী, গত বুধবার সন্ধ্যায় চন্দ্র রাউতের বাড়ি এসে তাঁকে বিয়ের জন্য চাপ দেন তিলাবতী। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়েছিল। কিছুক্ষণ পরই সেখানে আসেন চন্দ্র রাউতের স্ত্রী। দুজনে মিলে তিলাবতীকে মারধর করা শুরু করে। এক পর্যায়ে তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে মাটিতে পড়ে গিয়েছিলেন এবং তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। তিলাবতীর মৃত্যুর পর তার দেহ লোপাট করার চেষ্টা করেছিল রাউত দম্পতি। লাশটি তারা মুরুমডিহি গ্রামের জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে ওই তেতুল গাছের নীচেই তিলাবতীর দেহটি একটি মাংস কাটার ছুরি দিয়ে কেটে অন্তত ৩০ টুকরো করেছিল দম্পতি। তারপর দেহাংশগুলি তারা মাটির নীচে পুঁতে দেয়। তারা তার জামাকাপড়ও পুড়িয়ে দিয়েছিল। এই স্বীকারোক্তির পরই এই দম্পতিকে

তাদের বয়ান অনুযায়ী, গত বুধবার সন্ধ্যায় চন্দ্র রাউতের বাড়ি এসে তাঁকে বিয়ের জন্য চাপ দেন তিলাবতী। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়েছিল। কিছুক্ষণ পরই সেখানে আসেন চন্দ্র রাউতের স্ত্রী। দুজনে মিলে তিলাবতীকে মারধর করা শুরু করে। এক পর্যায়ে তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে মাটিতে পড়ে গিয়েছিলেন এবং তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। তিলাবতীর মৃত্যুর পর তার দেহ লোপাট করার চেষ্টা করেছিল রাউত দম্পতি। লাশটি তারা মুরুমডিহি গ্রামের জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে ওই তেতুল গাছের নীচেই তিলাবতীর দেহটি একটি মাংস কাটার ছুরি দিয়ে কেটে অন্তত ৩০ টুকরো করেছিল দম্পতি। তারপর দেহাংশগুলি তারা মাটির নীচে পুঁতে দেয়। তারা তার জামাকাপড়ও পুড়িয়ে দিয়েছিল। এই স্বীকারোক্তির পরই এই দম্পতিকে

Must Read

Start typing to see posts you are looking for.